একটি স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সত্য ও সঠিক তথ্য পেতে অনেক সময় ৪২-৪৫ বছর ও লাগতে পারে, যার ফলে আমরা হয়তু আসল সত্য জানতে পারি, তাহলে চলুন দেখি,
এতো দিন গলা ফাটিয়ে চিল্লাইলে, তোদের পিতা শেমু স্বাধীনতার স্থপতি , স্বাধীনতার ঘোষক, স্বাধীনতার অ্যান তেন সব,
এখন যে দাদা হাটে হাড়ি ভাঙ্গিয়ে দিল, কিছু বল, ??
তোদের ৪২ বছরের চেতনায় একেবারে পিপড়া দিল,
হায় হায় , এখন স্বীকার কর তোদের পিতা শেমু স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি, যে স্বাধীন বাংলাদেশ চায় নি, যে একজন পাকিস্থান আন্দোলনের কর্মি হয়ে কখন পাকিস্থান ভেঙ্গে যাক তা চায় নি,
মধ্যে থেকে মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা ফলে দেশের সকল আপামর জনগণ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরে দেশ কে স্বাধীন করে, তাহলে জিয়া ই স্বাধীনতার ঘোষক, এর মাওলানা ভাসানি স্বাধীনতার স্থপতি হিসেবে সম্মান পাবার যোগ্য, তোরা আর তোদের পেতা শেমু বেইমানি করে দেশের হাজার মানুষ কে হত্যা করেছিস, করে যাচ্চিস,
”শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। তারা চেয়েছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে একটি শিথিল কনফেডারেশন গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। তারা আশা করেছিলেন, এর মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন আদায় করা সম্ভব হবে। লন্ডনের কিংস কলেজের রিসার্চ ফেলো এবং সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চের সিনিয়র ফেলো ভারতীয় গবেষক শ্রীনাথ রাঘবন এসব তথ্য প্রকাশ করেছেন।”
পারলে এই কথা গুলো জবাবা দে এখন,
আর সাবধান হয়ে যা,
জীবন একন দিন স্বাধীনতা নিয়ে কথা কইবি না,
না হলে তরে তোর দাদার দেশে পাঠিয়ে দেয়া হবে,
সর্বকালের রাজাকার, আওয়ামীলীগ রাজাকার,
ধন্যবাধ ভারতীয় দাদাকে যিনি ৪২ বছর পর সত্য সামনে এনে নাস্তিক আওয়ামীলীগ কে জোতা দেয়ার ব্যবস্থা করলেন।
স্বাধীনতার স্বপতি মাওলানা ভাসানি,
আর স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জিয়া,
আর শেমু হল একজন রাজনীতিবিদ, যিনি আওয়ামীলীগ প্রধান ও মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট হন,
আজ থেকে কেউ শেমু কে স্বাধীনতার কোন বিষয়ে গ্রহণ করবেন না, যিনি ক্ষমতার জন্য পাকিস্থানে সেচ্ছায় কারাবরন করেছিলেন,
কোথায় আজ দাদার নাতি নাস্তিকরা, পারলে প্রমান কর, তোরা স্বাধীনতার পক্ষের??
আওয়ামীলীগ ৪০ বছর পর এসে পত্রিকার কাটিং যোগাড় করে যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার করতে পারে তাহলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাটিং দিয়ে শেখ মুজিবের বিচার করা যাবেনা কেন?
শেখ মুজিবও স্বাধীনতা বিরোধী ছিল যার প্রমান টাইমস অব ইন্ডিয়া!