আমি যে বিষয় গুলো এখানে আলোকপাত করেছি তা অনেকের কাছে অপ্রিয় হলেও ১০০% সত্যি। তাই, সত্য গুলো হজম করতে না পারলে অহেতুক অযৌক্তিক আর্গুমেন্ট না করার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ রইলো। যদি পারেন আমাকে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েদিন, আপনার ব্যাখ্যা যৌক্তিক হলে আমি অবশ্যই মেনে নিব।
শেখ মুজিব একজন মহান নেতা আমি স্বীকার করি, কিন্তু নেতা হিসেবে তিনি কি আসলেই তার দায়িত্ব পালন করতে পেরেছেন?
রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব এপর্যন্ত বলেই উনার কাজ শেষ এদেশের মানুষকে মুক্ত করার কাজটা কে করেছিলো বিবেক দিয়ে বলবেন। যুদ্ধের ঘোষনা দেয়ার পর তিনি গ্রেফতার এড়িয়ে আত্নগোপন করলেন না কেন? একটা গাধাও পরিস্থিতিটা বুঝত পারে যে তিনি অ্যারেস্ট হবেন।
দেশের ৭.৫কোটি বাঙ্গালীকে বিপদে ফেলে নিজের প্রান বাচানোর এটা কোন প্রকারের হীন প্রচেষ্টা? তৎকালিন সময়ে যদি তিনি গ্রেফতার এড়িয়ে বাঙ্গালিদের পাশে থাকতেন তাহলে আমাদের ৯মাসের বিজয় ৩মাসে হতো যার একটি ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় লাখ লাখ বাঙ্গালি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সেখানে তার সক্রিয় উপস্থিতি মানুষের প্রাণে কতোটা শক্তি জোগাত একবার চিন্তা করে দেখেছেন?
এইবার একটু শেখ সাহেবের পরিবারের দিকে লক্ষ্য করুণ, তার পরিবারের মধ্যে শেখ কামাল, শেখ জামাল সেই সময়ে উপযুক্ত ছিল, তারা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করলোনা কেন? আমার বাবা ৭১ এ জামালের বয়সি ছিল আর আমার জেঠা শেখ কামালের বয়সি ছিল তারা উভয়েই সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাহলে দেশের মানুষ শেখ পরিবারের কাছে কি এটা আশা করতে পারেনা যে তার পরিবারের কেউ যুদ্ধে অংশ গ্রহন করুক?
শেখ সাহেব তাহলে আমাদের কি উপহার দিলেন? না পারলেন সঠিক নেতৃত্ব দিতে না পারলেন সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে আর না পারলেন নিজের পরিবারের কাউকে যুদ্ধে অংশ গ্রহন করাতে, তিনি শুধু একটা ভাষন দিয়ে একটা জাতিকে অনিবার্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন নিজে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবার জন্য কিন্তু যুদ্ধের বিনিময়ে বাঙ্গালি জাতি পেল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। স্বাধীনতার বিনিময়ে বাঙ্গালি জাতি শেখ সাহেবকে বানিয়ে দিলো সুপারহিরো প্রেক্ষাপটের গভীরতা চিন্তা না করেই। পরবর্তী কালে সাধারণ মানুষকে গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য একনায়ক তন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাকাশাল বানিয়ে মুক্তিকামী সেনাদের হাতে ১৯৭৫সালের ১৫ই আগস্ট নিহত হলেন। এটাই ছিল শেখ সাহেবের জীবনের ইতিবৃত্ত।
বর্তমানে আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ সাহেবকে হিন্দুদের কাছে রামের অবতার সাদৃশ্য আর মুসলিমদের জাতির পিতা বানিয়ে দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশের অপর নাম বুঝিয়েছেন। স্বাধিনতার জন্য অল্প সময়ের একটা ভাষন ছাড়া তিনি আমাদের আর কি দিয়েছেন যার জন্য উনাকে জাতির পিতা আর বাংলাদেশের অপর নাম মানতে হবে?
আমাদের এই স্বাধীনতাকে আমরা অর্জন করেছি ৩০লক্ষ প্রান আর ২লক্ষ মা-বোনের সম্মানের বিনিময়ে, যেখানে শেখ পরিবারের কেউ ছিলনা। ৩০লক্ষ লাশকে একটার উপর একটা সাজালে মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতাকেও ছাড়িয়ে যাবে, চিন্তা করেন কি বিশাল পরিমান আত্নত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি যেখানে শেখ পরিবারের কারো রক্তের ১টা ফোটাও ছিলনা আর না ছিল যুদ্ধ ক্ষেত্রে তাদের কোন সক্রিয়তা। তবুও বলবেন তিনি সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি? একটা কথা মনে রাখবেন রক্তের দামে কিনেছি বাংলা কারো বাবার দানে নয়। আর সেই রক্তের অংশীদার শুধু আমরাই।
রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেব এপর্যন্ত বলেই উনার কাজ শেষ এদেশের মানুষকে মুক্ত করার কাজটা কে করেছিলো বিবেক দিয়ে বলবেন। যুদ্ধের ঘোষনা দেয়ার পর তিনি গ্রেফতার এড়িয়ে আত্নগোপন করলেন না কেন? একটা গাধাও পরিস্থিতিটা বুঝত পারে যে তিনি অ্যারেস্ট হবেন।
দেশের ৭.৫কোটি বাঙ্গালীকে বিপদে ফেলে নিজের প্রান বাচানোর এটা কোন প্রকারের হীন প্রচেষ্টা? তৎকালিন সময়ে যদি তিনি গ্রেফতার এড়িয়ে বাঙ্গালিদের পাশে থাকতেন তাহলে আমাদের ৯মাসের বিজয় ৩মাসে হতো যার একটি ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় লাখ লাখ বাঙ্গালি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সেখানে তার সক্রিয় উপস্থিতি মানুষের প্রাণে কতোটা শক্তি জোগাত একবার চিন্তা করে দেখেছেন?
এইবার একটু শেখ সাহেবের পরিবারের দিকে লক্ষ্য করুণ, তার পরিবারের মধ্যে শেখ কামাল, শেখ জামাল সেই সময়ে উপযুক্ত ছিল, তারা যুদ্ধে অংশ গ্রহন করলোনা কেন? আমার বাবা ৭১ এ জামালের বয়সি ছিল আর আমার জেঠা শেখ কামালের বয়সি ছিল তারা উভয়েই সক্রিয় মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাহলে দেশের মানুষ শেখ পরিবারের কাছে কি এটা আশা করতে পারেনা যে তার পরিবারের কেউ যুদ্ধে অংশ গ্রহন করুক?
শেখ সাহেব তাহলে আমাদের কি উপহার দিলেন? না পারলেন সঠিক নেতৃত্ব দিতে না পারলেন সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে আর না পারলেন নিজের পরিবারের কাউকে যুদ্ধে অংশ গ্রহন করাতে, তিনি শুধু একটা ভাষন দিয়ে একটা জাতিকে অনিবার্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন নিজে পূর্ব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবার জন্য কিন্তু যুদ্ধের বিনিময়ে বাঙ্গালি জাতি পেল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। স্বাধীনতার বিনিময়ে বাঙ্গালি জাতি শেখ সাহেবকে বানিয়ে দিলো সুপারহিরো প্রেক্ষাপটের গভীরতা চিন্তা না করেই। পরবর্তী কালে সাধারণ মানুষকে গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য একনায়ক তন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাকাশাল বানিয়ে মুক্তিকামী সেনাদের হাতে ১৯৭৫সালের ১৫ই আগস্ট নিহত হলেন। এটাই ছিল শেখ সাহেবের জীবনের ইতিবৃত্ত।
বর্তমানে আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ সাহেবকে হিন্দুদের কাছে রামের অবতার সাদৃশ্য আর মুসলিমদের জাতির পিতা বানিয়ে দিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু মানে বাংলাদেশের অপর নাম বুঝিয়েছেন। স্বাধিনতার জন্য অল্প সময়ের একটা ভাষন ছাড়া তিনি আমাদের আর কি দিয়েছেন যার জন্য উনাকে জাতির পিতা আর বাংলাদেশের অপর নাম মানতে হবে?
আমাদের এই স্বাধীনতাকে আমরা অর্জন করেছি ৩০লক্ষ প্রান আর ২লক্ষ মা-বোনের সম্মানের বিনিময়ে, যেখানে শেখ পরিবারের কেউ ছিলনা। ৩০লক্ষ লাশকে একটার উপর একটা সাজালে মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতাকেও ছাড়িয়ে যাবে, চিন্তা করেন কি বিশাল পরিমান আত্নত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন হয়েছি যেখানে শেখ পরিবারের কারো রক্তের ১টা ফোটাও ছিলনা আর না ছিল যুদ্ধ ক্ষেত্রে তাদের কোন সক্রিয়তা। তবুও বলবেন তিনি সর্ব কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি? একটা কথা মনে রাখবেন রক্তের দামে কিনেছি বাংলা কারো বাবার দানে নয়। আর সেই রক্তের অংশীদার শুধু আমরাই।