জয়ের চামচা খোকনের গ্রামের বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়া, স্কুল সেখানেই। ক্লাস নাইন থেকেই ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত বলে দাবী করে খোকন। ১৯৯৩ সালে ঢাকা’র কুড়িলের একটি মেসে থাকতো সে। পড়তো তেজগাঁও বিএএফ শাহীন কলেজে। এরপর ঢাবি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করে। চ্যানেল আই-এ সাংবাদিকতার শুরু, ২১ আগস্ট ২০০৪ গ্রেনেড হামলা্র সময় সে সেই অনুষ্ঠান কাভার করতে যায়। উল্লেখ্য ২১ আগস্ট খোকনের কাভার করা চ্যানেল আইয়ের কোন ফুটেজ নাই। অভিযোগ রয়েছে সে এই ফুটেজ বিক্রি করে দিয়েছে বিএনপির কাছে। আমেরিকাতে তার বাড়ি গাড়ি সব ছিল বলে দাবী করে খোকন। প্রশ্ন হল, যেখানে নুন আনতে পান্তা ফুরানো খোকনের পরিবার সেখানে রাতারাতি কিভাবে বাড়ি গাড়ির মালিক হয়ে গেল সে? মাত্র ১ বছরের মাথায় ৬২ লাখ টাকা দিয়ে ঢাকাতে ফ্ল্যাটের মালিকও হয়েছে খোকন? আওয়ামী লীগের কিছু নেতাদের বাড়িতে মদের বোতল সাপ্লাই করে খোকন। তার গাড়ির পিছনে এক মাদক বিক্রেতাকে প্রায় সন্ধ্যায় ঘুরতে দেখা যায় ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায়।
অনলাইনের সন্ত্রাসী দল সিপি গ্যাং এর গ্রেফতারকৃত সন্ত্রাসী অরূপ রতন পালকে ছেড়ে দেবার জন্য পুলিশ কে ব্যপক ভাবে হুমকি ও চাপ দিচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন। জনৈক তাপস সরকার নামে একজন ভুক্তভুগীর পরিবার ও পরিজনকে দীর্ঘদিন ধরে হুমকি দিয়ে আসছিলো অরূপ রতন পাল। গতকাল ৭ ই জুলাই ভোরে পুলিশ এই সন্ত্রাসী অরূপকে সিপি গ্যাং এর কার্যালয় থেকে আপত্তিকর কিছু ডকুমেন্ট নিয়ে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারের পর পরই প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব খোকন পি এম অফিসের নাম ব্যবহার করে চারঘাটের স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে হুমকি-ধামকি প্রদান করেন। তিনি ক্রমাগত ভাবে এই পুলিশ অফিসারকে বান্দরবন ট্রান্সফার করবারও হুমকি দেন। এস আই খাইরুল কে তার উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার মাধ্যমে ব্যাপারটি সুরাহা করবারও চাপ দিতে থাকে এই খোকন। কিন্তু সৎ পুলিশ অফিসার এইসব হুমকিতে পাত্তা না দিলে তাকে হত্যা করাবার কথাও জানায় খোকন।
মামলা করে এখন হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে জনাব তাপস সরকারকে। তাপস সরকারের পরিবারকে ক্রমাগত হুমকি দিয়ে যাচ্ছে খোকন।মামলা না উঠালে তাকে দেখে নেয়া হবে বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাপসের অত্যন্ত কাছের একজন আত্নীয়।
উল্লেখ্য এই ডেপুটি প্রেস সচিব নিজেও সিপি গ্যাং এর একজন সদস্য। অনলাইনে ভিন্ন ভিন্ন নিক ব্যবহার করে তিনি মানুষকে গালি গালাজ করে থাকেন। এইরকম হুমকি ধামকি দেয়াটা খোকনের জন্য নতুন নয়। প্রধান মন্ত্রীর প্রেস সচিব হবার পর থেকেই এই ধরনের হুমকির ব্যবসা করে যাচ্ছে অনেকের কাছেই “ফকিন্নীর পোলা” বলে পরিচিত এই খোকন। এর আগে ডাবল মার্ডারের আসামী বখতিয়ার রনিকে বাঁচাবার জন্য ৭০ লক্ষ টাকা ঘুষ গ্রহন করেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার এই ডেপুটি পি এস।
এইদিকে এই ব্যাপারে খোকনের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন “তোর ঠিকানা দে, বাকিটা তোকে দেখাচ্ছি” এইদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তাকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। তবে কেউ বাঁধা দিতে চাইলে বা প্রধান মন্ত্রীর অফিসের ঠিকানা ব্যবহার করে কিছু করতে চাইলে আপনারা মিডিয়াতে সব কথা প্রকাশ করে দিন। বাকিটা আমরা বুঝব।
ডাবল মার্ডারের আসামী খুনী বখতিয়ারকে বাঁচাতেও খোকনের তৎপরতা লক্ষনীয়। অনেকেই বলছেন খোকনই বখতিয়ারকে বাঁচাবার সকল আয়োজন করছে। গত ১৩ এপ্রিল রাত পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর নিউ ইস্কাটনে একটি কালো রঙের প্রাডো গাড়ি থেকে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়লে তাতে অটোরিকশাচালক ইয়াকুব আলী ও রিকশাচালক আবদুল হাকিম নিহত হন। এ ঘটনায় নিহত হাকিমের মা মনোয়ারা বেগম অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে ১৫ এপ্রিল রাতে রমনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গত ৩১ মে মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পিনু খানের ছেলে রনি ও তার গাড়িচালক ইমরান ফকিরকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। আদালতের অনুমতিতে গত ৯ জুন রনিকে চারদিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। ওই রাতে যানজটে আটকে রনি গুলি ছুড়েছিলেন বলে তার গাড়িচালক ইমরান এবং ঘটনার সময় গাড়িতে থাকা রনির বন্ধু কামাল মাহমুদ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
ওই সময় রনির সঙ্গে গাড়িতে থাকা অপর বন্ধু টাইগার কামালও পুলিশের কাছে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন বলে গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম জানিয়েছেন। ৪২ বছর বয়সী রনির পিস্তলের গুলিতেই যে ওই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে, তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ।
শুধু ডাবল মার্ডার আসামী বখতিয়ার নয় বরং ঢাকা শহরের আরেক মাদক সম্রাট রনিকে বাঁচাবার জন্যেও পুলিশকে চাপ দিয়ে আসছে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডেপুটি আশরাফুল আলম খোকন। অনলাইনের খিস্তি খেউর গ্যাং, সিপি গ্যাং এর গড ফাদার প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকনের সাথে সিপি গ্যাং সদস্য এবং নরসিংদীর মাদক সম্রাট রনির ঘনিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে এক অনুসন্ধানে জানা যায় যে আশরাফুল আলম খোকন এই মাদক সম্রাট রনিকে নিয়মিত শেল্টার দিতেন।
এইদিকে বালু দস্যু হিসেবে বহুল আলোচিত এবং সন্ত্রাসী জগতে এক ভয়াবহ চরিত্র সিপি গ্যাং এর সদস্য তানজিরুল হক রনি ধরা পরেছে। টানা ৪ বছরাধিককাল ধরে রাজনৈতিক ক্ষমতা বলে সকল আইন কানুন উপেক্ষা করে শীতলক্ষা নদী থেকে বালু বিক্রি করে জিরো থেকে হীরু হবার পর র্যাব-১১’র সদস্যরা দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী এই রনিকে আজ সামবার পলাশ বাসস্ট্যন্ড থেকে ৭ বোতল ফেন্সিডিল ও ২৫০ গ্রাম গাজাসহ গ্রেফতার করেছে। তার বিরুদ্ধে পলাশ ও কালীগঞ্জ থানায় বালু দস্যুতা, চাঁদাবাজীসহ বহুসংখ্যক মামলা, জিডি ও অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। গ্রেফতারের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর পলাশে হাজার হাজার শ্রমিক জনতাসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি নেমে এসেছে।
জানা গেছে, পলাশ উপজেলার পাইকশা গ্রামের মৃত হাসানুল হক হাসানের পুত্র এই তানজিরুল হক রনি সিপি গ্যাং এর অন্যতম সদস্য এবং ছাত্রলীগের সদস্য। তার এই রাজনৈতিক ক্ষমতা বলে বিগত সাড়ে ৪ বছরাধিক কাল ধরে সে শীতলক্ষা নদীতে কমবেশী ৫টি ড্রেজার লাগিয়ে অবাধে বালু উত্তোলন করে আসছে।
সে শীতলক্ষার বালু বিক্রি করে কয়েক বছরে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। শীতলক্ষা থেকে অবাধে বালু উত্তোলনের কারনে পলাশের ফৌজি চটকল, ঘোড়াশাল রেল সেতু, ঘোড়াশাল বাজার, শহীদ ময়েজ উদ্দিন সেতু, ঘোড়াশাল পাইলট হাইস্কুল, ঘোড়াশাল জুটমিলস, বাংলাদেশ জুটমিলস, পুবালী জুটমিলস, প্রাণ ফুড প্রসেসিং কারখানা, ডাঙ্গা ইউনিয়নের কাজৈর এলাকার আবাদী জমি, বসতবাড়ী ও গুরুত্বপূর্ণ সরকারী ও বেসরকারী স্থাপনাসহ বিশাল জনপদ শীতলক্ষার গর্ভে বিলীন হবার আশংকা দেখা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে মিল মালিকরাসহ এলাকার জনগন বার বার স্থানীয় এমপি আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, মহিলা এমপি মেহের আফরোজ চুমকিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার ধর্না দিয়েও বালু দস্যু ছাত্রলীগ নেতা তানজিরুল হক রনিকে বালু উত্তোলন থেকে নিবৃত্ত করতে পারেনি। জোরপূর্বক বালু উত্তোলনের ফলে ফৌজি চটকলের ২০ একর জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় ফৌজি চটকল কর্তৃপক্ষ রনির বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার ক্ষতিপুরন মামলা দায়ের করে। এ অবস্থায়ও রনি বালু উত্তোলন থেকে নিবৃত্তি হয়নি। উপরন্তু সে তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়োগ করে শীলতলক্ষা নদীতে কমবেশী ৫টি ড্রেজার লাগিয়ে ৬০ থেকে ৭০ ফুট থাই করে বালু উত্তোলন করতে থাকে। এ ব্যাপারে মিলের সিক্রিওরিটি ইনচার্জ জিয়াউল হক জিয়া তাকে বাধা দিতে গেলে রনি ও তার লোকজন তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে এবং তাকে হত্যার হুমকি দেয়।
এ ঘটনা ফৌজি চটকল কর্তৃপক্ষ পলাশ থানা পুলিশকে জানালেও পুলিশ তাকে গ্রেফতার করার সাহস পায়নি। পরে চটকল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব, পলাশ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পলাশের সহকারী কমিশনার ভূমিকে লিখিতভাবে ঘটনা অবহিত করে। পলাশের সহকারী কমিশনার ভূমি ঊর্মি বড়–য়া, পলাশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, মেসার্স হক ট্রেডার্সের মালিক জনৈক তানজিরুল হক রনি, ফৌজি চটকলের দখলীয় ভূমি থেকে দৈর্ঘে ১০০ ফুট, প্রস্তে ৭০ ফুট এবং গভীরতায় ৬০ ফুট একুনে ৪ লাখ ২০ হাজার ঘন ফুট বালু ও মাটি কর্তণ করেছে। যার ফলে মিলের ৪০/৫০ ফুট ভূমি নদী গর্ভে বিলিন হবার আশংকা উপক্রম হয়েছে।
সহকারী কমিশনারের এই রিপোর্ট’র পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে তাকে বালু উত্তোলনে নিষেধ করা হলেও সিপি গ্যাং সদস্য রনি কোন ক্রমেই বালু উত্তোলন বন্ধ করেনি। সাম্প্রতিককালে আরো অধিক সংখ্যক ড্রেজার লাগিয়ে বালু উত্তোলন করতে থাকে। এ অবস্থায় পাকিস্থান শাসনামলে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ আমলে সম্প্রসারিত খরস্রোতা শীতলক্ষা তীরবর্তী পলাশের বিশাল শিল্পাঞ্চল ভয়াবহ হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। এলাকার লোকজন জানিয়েছে ছাত্রলীগ নেতা ও সিপি গ্যাং সদস্য রনির এই অবৈধ বালু উত্তোলনের ফলে পলাশ শিল্পাঞ্চল থেকে ডাঙ্গা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার এলাকার হাজার হাজার মানুষ সার্বক্ষণিক আতংকের মধ্যে দিনাতিপাত করছে। তারা বলেছেরনির বালু উত্তোলনের কারনে ঘোড়াশাল রেল সেতুর নিচ থেকে মাটি সরে যে কোন সময়ই ধস নামার আশংকা দেখা দিয়েছে। এই রেল সেতু ক্ষতিগ্রস্থ হলে দেশের পূর্বাঞ্চলের সাথে ঢাকার রেল যোগাযোগ সম্পূর্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আশংকা সৃষ্টি হয়েছে। এতসব ঘটনা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাসহ সরকারের উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হলেও রাজনৈতিক কারনে তানজিরুল হক রনিকে পুলিশ গ্রেফতার করতে সাহস পায়নি। আজ সোমবার র্যাব-১১, নরসিংদী ক্যাম্পের কমান্ডিং অফিসার মেজর আরিফ তাকে পলাশ বাসস্ট্যান্ড থেকে ৭ বোতল ফেন্সিডিল ও ২৫০ গ্রাম গাঁজাসহ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
রনিকে গ্রেফতারের পরপরই তৎপর রয়েছে সিপি গ্যাং ও তাদের গডফাদার আশরাফুল আলম খোকন। সিপি গ্যাং সদস্য হবার কারনে খোকন সংশ্লিষ্ঠ থানায় প্রভাব বিস্তার করবার চেষ্টা করছেন এবং মাদক সম্রাট রনিকে ছাঁড়িয়ে আনবার জন্য প্রধানমন্ত্রীর অফিসকে ব্যবহার করছেন।নাম না প্রকাশ করার শর্তে থানার একজন কর্মকর্তা জানান যে রনিকে ছেড়ে দিতে এরই মধ্যে কিছু ফোন এসেছে যেখানে প্রধান্মন্ত্রীর অফিসের রেফারেন্স দেয়া হচ্ছে। এই ব্যাপারে তারা বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানাতে অপাগরতা প্রকাশ করেন।
এই হোলো সজীব ওয়াজেদ জয়ের রিক্রুট আশরাফুল আলম খোকনের কাহিনী। এই খোকনকে দিয়েই সজীব ওয়াজেদ জয় সব অপঃকর্ম পরিচালনা করছে বাংলাদেশে।
কিন্তু রহস্য যা-ই হোক না কেন এটা অনশ্যই আমাদের জানা প্রয়োজন যে সজীব ওয়াজেদ জয় কেন তার সার্ভিস প্রদান সাপেক্ষে সরকার থেকে কোন অর্থ নেন না এবং সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে তিনি যে সময় ব্যয় করেন সেটা তিনি যদি বিনামূল্যে দেন তবে তাঁর নিজের খরচ বা জীবনের নানাবিধ খরচ তিনি কিভাবে চালান। এগুলো ছাড়াও প্রশ্ন দাঁড়ায় অনেক। আমি সে প্রশ্নগুলো একে একে ধাপে ধাপে করবার চেষ্টা করব আজকে।