নিচের ছবির মনুষ্যাকৃতির পশুটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ডা. সোহেল মাহমুদ।সে রিপোর্ট দিয়েছিল জাকির হোসেন মিলনের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি!
তার পরিচয়ঃ
সে সিলেট মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ছাত্রসংসদেও ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ছিল।
সুতরাং বুঝতে পেরেছেন তাকে ঢাকা মেডিকেলের ফরেনসিক বিভাগে বসানো হয়েছেই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়েই।তাকে দিয়েই দীর্ঘদিন যাবৎ প্রশাসনের প্রতিটি বিচার বহির্ভূত হত্যা ও অপকর্মকে বৈধতা দেয়া হচ্ছে।